যারা এই লিঙ্কে আমার লেখা ইংরেজী ব্লগ গুলো পড়েছেন, তারা ও অন্যান্য চিন্তাশীল চোখ কান খোলা ভারতীয় নাগরিক মাত্রই ইতি মধ্যেই জানেন ভারতের ধর্ষণ, শ্লীলতাহানী ও সব বৈবাহিক আইন গুলি কি অতিশয় পুরুষ বিরোধী ও মধ্যযুগীয় প্রকৃতির |
এই একুশ শতকের প্রায় মাঝামাঝি, যখন পৃথিবীর মোটামুটি সব দেশেই আইন ব্যবস্থা লিঙ্গ নিরপেক্ষ, তখন ভারতের আইনে পুরুষ মানেই 'জন্মগত ভাবেই ধর্ষক, বধূ নির্যাতক' | আর নারী মানেই গঙ্গা জলের থেকেও পবিত্র!!! ভারতের অদ্ভুত, উদ্ভট রেপ, শ্লীলতাহানী ও বিবাহ-পরিবার বিষয়ক আইন গুলি অন্তত তাই মনে করে |
অথচ দেখুন, পৃথিবীর লিঙ্গ নিরপেক্ষ আইন সম্বলিত দেশ গুলিতে কিন্তু বহু নারী গৃহ-বৈবাহিক হিংসা, এমনকি ধর্ষণেও অভিযুক্ত |
কিন্তু ভারতে যেরকম একপেশে অপব্যবহার প্রবণ, অতিশয় পুরুষ ও স্বামী বিরোধী আইন মহিলা দের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তাতে স্বভাবতই প্রতিটি আইনের বিপুল অপব্যবহার হচ্চে | জাতীয় অপরাধ নথিকরণ ব্যূরো বা NCRB র ডেটা ঘেটে, একটু মাথা খাটালেই বোঝা যায়, কি হারে পুরুষএর বিরুদ্ধে অপপ্রয়োগ হচ্চে আইন গুলো | রেপের মামলা গড় পড়তা 75% ই বিচার শেষে মেরিট বিহীন ও বধূ নির্যাতন মামলা গড়ে 86% মেরিট হীন দেখা যায় | ভারতের রাজনৈতিক সব দলের নেতা, তথা আইন প্রণেতারা কিন্তু সব জানেন ও বোঝেন | তারা নারী তোষনে এত ব্যস্ত, তাদের পুরুষ নির্যাতন সমস্যাটা মাথায় ঢোকে না | চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও মানতে চান না | এছাড়া নারীর জন্য বিশেষ মন্ত্রক ও সরকারী পয়সায় চলা কমিশন গুলি তো আছেই, যারা বলতে গেলে প্রতিনিয়তই পুরুষ বিরোধী, এক পেশে আইনের রূপরেখা রচনা করে চলেছে এই ভারতে | মজার কথা হলো, ভারতে কিন্তু পুরুষই 80% আয়কর দেয়, এবং সেই পয়সায় গঠিত হয় দেশের রাজকোষ, আর তাই দিয়েই নারীর জন্য নির্ধারিত মন্ত্রক ও কমিশন গুলি চলে ও একের পর এক পুরুষ বিরোধী আইনের জন্ম দেয় |
যা হোক, পাঠকরা এইটুকু উপক্রমনিকা থেকেই বুঝতে পারছেন সারা বিশ্বে ভারতেই পুরুষ জাতির অবস্থা সব থেকে সঙ্গীন!!! নারী দ্বারা শোষিত অত্যাচারিত পুরুষএর হাতে একটি কণাও আইন নেই, যা তাদের সুবিচার দিতে পারে | উল্টে নারীর বিরুদ্ধে কোনোও অভিযোগ করতে গেলে পুরুষকেই শ্রীঘরে যেতে হতে পারে |
এর ওপর আবার মরার ওপর খাঁড়ার ঘা এর মত এই সুযোগে ভারতে আরোও ভালো করে নারী পুরুষ বিভেদ ঘটিয়ে সমাজ ভাঙতে উঠে পড়ে লেগেছে বিদেশী নারীবাদী শক্তি গুলি | এরা ভারতের বিভিন্ন ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে ওঠা নারীবাদী সংগঠন গুলিকে ঢালাও অর্থ প্রদান করে | সেই অর্থ ব্যয়িত হয়, এক শ্রেনির মিডিয়াকে কিনতে | এবার এই মিডিয়া গুলি দিনরাত রেপের গল্প খুজে বেড়ায় | সত্যি অসত্যি না জেনেই, যথাৰ্থ অনুসন্ধান ছাড়াই কোনোও মেয়ের কিছু হলেই রেপ রেপ চিল্লিয়ে বাজার মাত করে #রেপহিস্টেরিয়া ছড়ায় | পুরুষ বিরোধী ভাবের ঢেউ তুলে সমাজের মগজ ধোলাই করে | অথচ একবারও বলে না, যে কত কেস বিচার শেষে ফল্স বের হয় | রেপের গল্প ওঠার সাথে সাথে এই বিদেশী মদত দুষ্ট মিডিয়া গুলি অভিযুক্ত পুরুষটি কে নোংরা, বর্বর মিডিয়া ট্রায়ালে ফেলে , তার নাম ধাম ছেপে তাকে সমাজে চরম হেয় করে | তবে দীর্ঘ বছর মামলা চলার পর , পুরুষটি নির্দোষ প্রমানিত হলে তখন আর সে খবরের ধার কাছ দিয়ে যায় না বা তার হারানো সম্মান তো ফিরিয়ে দিতে পারেই না |
এমত অবস্থায় ভারতে পুরুষ কিন্তু তার ওপর নির্যাতনকেই বিধির বিধান ধরে নিয়ে অত্যাচারিত হয়ে আসছিল | মিডিয়ার দৌলতে (যা ওপরে ব্যখ্যা করলাম) দুনিয়া জেনে আসছিল ভারতীয় পুরুষ মানেই অসুর | নারী অতি পবিত্র সতী দেবী !! এমনকি আজও 60% ভারতীয় শিক্ষিত পুরুষও মিডিয়ার কাছে মগজ ধোলাই খেয়ে , চরম বাস্তবকে মেনে নিয়ে নারীর দোষ, গলত আইনএর দোষ দেখতে পান না | বোঝাতে গেলে পুরুষ বিরোধী নারীবাদী দের মত এড়ে তর্ক করে পুরুষএর সাথেই শত্রুতা করে | এটা এক বিরাট অসুবিধা |
যাই হোক, এত প্রতিকূলতার মধ্যেও, এই ভারতে পুরুষ অধিকারের পক্ষে সর্ব প্রথম হাল ধরেন কলকাতার স্বনামধন্য সমাজ সচেতক শ্রী রাধিকানাথ মল্লিক | সেই 1992 সালে শুরু হয় ওনার পথ চলা | সর্বপ্রথম উনিই পুরুষ অধিকার বিষয়টি সমাজের নজরে আনেন | সঙ্গে সঙ্গেই উনি পাশে প্রচুর মানুষকে পেয়ে যান | যারা এত দিন ভারতে পুরুষ পীড়নকে ভবিতব্য জেনে চুপ চাপ নারীবাদী বাড় বাড়ন্তকে ও পুরুষ বিরোধী আইনকেই মাথা পেতে মেনে আসছিল, তারা ওনার মধ্যেই সর্বপ্রথম প্রতিবাদ মতবাদ প্রকাশের একটা প্ল্যাটফর্ম খুজে পেল |
অবশেষে ওনার হাত ধরে শুরু হয়ে আজ সারা ভারতেই পুরুষ অধিকারের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে | সারা দেশে আরোও অনেক স্বনাম ধন্য, অগ্রনী পুরুষ অধিকার আন্দোলন কারী আত্মপ্রকাশ করে দেশ ব্যপী এই আন্দোলন কে গতি প্রদান করে চলেছেন | তর তর করে এগোচ্চে আন্দোলন | গড়ে উঠেছে অনেক স্বীকৃত পুরুষ অধিকার এন.জি.ও | আরোও বাড়বে আন্দোলন | আরে এ তো সীমাহীন নারীবাদের সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া | এরই মধ্যে , এই ইণ্টারনেটের যুগে সামাজিক অবক্ষয় দমনে বাঙালী বলে একটি ফেসবুক পেজ, তাদের বিভিন্ন পোস্টএর মাধ্যমে পুরুষ বিরোধী ভারতীয় আইন, পুরুষ ঘাতক ভারতীয় নারীবাদ, সুযোগ সন্ধানী সুবিধাবাদী নারীবাদী ও তাদের ধামাধরা মিডিয়া…… এসবের মুখোশ টেনে ছিঁড়ে তিক্ত সত্য প্রকাশ করে এই বাংলা ভাষাভাষি রাজ্য ওয়েস্ট বেঙ্গলে, পুরুষ অধিকার আন্দোলনকে এক অন্য মাত্রা দিয়েছে ও সারা বিশ্বেও সর্বাধিক লাইক পেয়ে এক নম্বর পুরুষ অধিকার পেজ হয়েছে | আমার পাঠকদের ভিতর কেউ এন.আর.আই থাকলে পেজটা দেখতেও পারেন |
এবার যেটা মিলিয়ান ডলার প্রশ্ন, কতটা সফল হবে নারীবাদ শাসিত ভারতে, এই পুরুষ অধিকার আন্দোলন ???
এ বিষয়ে বলি, আমাদের প্রতিপক্ষ কিন্তু দারুন শক্তিশালী, এরা স্বয়ং সরকার দ্বারা পালিত ও পোষিত | তার ওপর আছে বিদেশী শক্তির মদত ও আর্থিক পরিপোষন!!! কাজেই এই ভারতে, পুরুষ অধিকার প্রতিস্ঠা করে, অন্যান্য দেশের মত লিঙ্গ নিরপেক্ষ আইন ব্যবস্থা চালু করার রাস্তা মোটেও কুসুমাস্তির্ন হবে না | দাঁত কামড়ে চালিয়ে যেতে হবে লাগাতার আন্দোলন !!! পুরুষ অধিকার আন্দোলনকারী দের নিজেদের ভিতর অযথা ইগোর লড়াই ভুলে সর্বদা সংঘবদ্ধ থাকতে হবে | সবসময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, দেশের এক শ্রেনীর মিডিয়া কিন্তু পুরুষ বিরোধী প্রচার করে অস্টপ্রহর পুরুষএর নিন্দা করে, নারীকে দেবী সাজাতে ব্যস্ত!!! কাজেই এখনও অনেক দূর রাস্তা যেতে হবে |
এই একুশ শতকের প্রায় মাঝামাঝি, যখন পৃথিবীর মোটামুটি সব দেশেই আইন ব্যবস্থা লিঙ্গ নিরপেক্ষ, তখন ভারতের আইনে পুরুষ মানেই 'জন্মগত ভাবেই ধর্ষক, বধূ নির্যাতক' | আর নারী মানেই গঙ্গা জলের থেকেও পবিত্র!!! ভারতের অদ্ভুত, উদ্ভট রেপ, শ্লীলতাহানী ও বিবাহ-পরিবার বিষয়ক আইন গুলি অন্তত তাই মনে করে |
অথচ দেখুন, পৃথিবীর লিঙ্গ নিরপেক্ষ আইন সম্বলিত দেশ গুলিতে কিন্তু বহু নারী গৃহ-বৈবাহিক হিংসা, এমনকি ধর্ষণেও অভিযুক্ত |
কিন্তু ভারতে যেরকম একপেশে অপব্যবহার প্রবণ, অতিশয় পুরুষ ও স্বামী বিরোধী আইন মহিলা দের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তাতে স্বভাবতই প্রতিটি আইনের বিপুল অপব্যবহার হচ্চে | জাতীয় অপরাধ নথিকরণ ব্যূরো বা NCRB র ডেটা ঘেটে, একটু মাথা খাটালেই বোঝা যায়, কি হারে পুরুষএর বিরুদ্ধে অপপ্রয়োগ হচ্চে আইন গুলো | রেপের মামলা গড় পড়তা 75% ই বিচার শেষে মেরিট বিহীন ও বধূ নির্যাতন মামলা গড়ে 86% মেরিট হীন দেখা যায় | ভারতের রাজনৈতিক সব দলের নেতা, তথা আইন প্রণেতারা কিন্তু সব জানেন ও বোঝেন | তারা নারী তোষনে এত ব্যস্ত, তাদের পুরুষ নির্যাতন সমস্যাটা মাথায় ঢোকে না | চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও মানতে চান না | এছাড়া নারীর জন্য বিশেষ মন্ত্রক ও সরকারী পয়সায় চলা কমিশন গুলি তো আছেই, যারা বলতে গেলে প্রতিনিয়তই পুরুষ বিরোধী, এক পেশে আইনের রূপরেখা রচনা করে চলেছে এই ভারতে | মজার কথা হলো, ভারতে কিন্তু পুরুষই 80% আয়কর দেয়, এবং সেই পয়সায় গঠিত হয় দেশের রাজকোষ, আর তাই দিয়েই নারীর জন্য নির্ধারিত মন্ত্রক ও কমিশন গুলি চলে ও একের পর এক পুরুষ বিরোধী আইনের জন্ম দেয় |
যা হোক, পাঠকরা এইটুকু উপক্রমনিকা থেকেই বুঝতে পারছেন সারা বিশ্বে ভারতেই পুরুষ জাতির অবস্থা সব থেকে সঙ্গীন!!! নারী দ্বারা শোষিত অত্যাচারিত পুরুষএর হাতে একটি কণাও আইন নেই, যা তাদের সুবিচার দিতে পারে | উল্টে নারীর বিরুদ্ধে কোনোও অভিযোগ করতে গেলে পুরুষকেই শ্রীঘরে যেতে হতে পারে |
এর ওপর আবার মরার ওপর খাঁড়ার ঘা এর মত এই সুযোগে ভারতে আরোও ভালো করে নারী পুরুষ বিভেদ ঘটিয়ে সমাজ ভাঙতে উঠে পড়ে লেগেছে বিদেশী নারীবাদী শক্তি গুলি | এরা ভারতের বিভিন্ন ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে ওঠা নারীবাদী সংগঠন গুলিকে ঢালাও অর্থ প্রদান করে | সেই অর্থ ব্যয়িত হয়, এক শ্রেনির মিডিয়াকে কিনতে | এবার এই মিডিয়া গুলি দিনরাত রেপের গল্প খুজে বেড়ায় | সত্যি অসত্যি না জেনেই, যথাৰ্থ অনুসন্ধান ছাড়াই কোনোও মেয়ের কিছু হলেই রেপ রেপ চিল্লিয়ে বাজার মাত করে #রেপহিস্টেরিয়া ছড়ায় | পুরুষ বিরোধী ভাবের ঢেউ তুলে সমাজের মগজ ধোলাই করে | অথচ একবারও বলে না, যে কত কেস বিচার শেষে ফল্স বের হয় | রেপের গল্প ওঠার সাথে সাথে এই বিদেশী মদত দুষ্ট মিডিয়া গুলি অভিযুক্ত পুরুষটি কে নোংরা, বর্বর মিডিয়া ট্রায়ালে ফেলে , তার নাম ধাম ছেপে তাকে সমাজে চরম হেয় করে | তবে দীর্ঘ বছর মামলা চলার পর , পুরুষটি নির্দোষ প্রমানিত হলে তখন আর সে খবরের ধার কাছ দিয়ে যায় না বা তার হারানো সম্মান তো ফিরিয়ে দিতে পারেই না |
এমত অবস্থায় ভারতে পুরুষ কিন্তু তার ওপর নির্যাতনকেই বিধির বিধান ধরে নিয়ে অত্যাচারিত হয়ে আসছিল | মিডিয়ার দৌলতে (যা ওপরে ব্যখ্যা করলাম) দুনিয়া জেনে আসছিল ভারতীয় পুরুষ মানেই অসুর | নারী অতি পবিত্র সতী দেবী !! এমনকি আজও 60% ভারতীয় শিক্ষিত পুরুষও মিডিয়ার কাছে মগজ ধোলাই খেয়ে , চরম বাস্তবকে মেনে নিয়ে নারীর দোষ, গলত আইনএর দোষ দেখতে পান না | বোঝাতে গেলে পুরুষ বিরোধী নারীবাদী দের মত এড়ে তর্ক করে পুরুষএর সাথেই শত্রুতা করে | এটা এক বিরাট অসুবিধা |
যাই হোক, এত প্রতিকূলতার মধ্যেও, এই ভারতে পুরুষ অধিকারের পক্ষে সর্ব প্রথম হাল ধরেন কলকাতার স্বনামধন্য সমাজ সচেতক শ্রী রাধিকানাথ মল্লিক | সেই 1992 সালে শুরু হয় ওনার পথ চলা | সর্বপ্রথম উনিই পুরুষ অধিকার বিষয়টি সমাজের নজরে আনেন | সঙ্গে সঙ্গেই উনি পাশে প্রচুর মানুষকে পেয়ে যান | যারা এত দিন ভারতে পুরুষ পীড়নকে ভবিতব্য জেনে চুপ চাপ নারীবাদী বাড় বাড়ন্তকে ও পুরুষ বিরোধী আইনকেই মাথা পেতে মেনে আসছিল, তারা ওনার মধ্যেই সর্বপ্রথম প্রতিবাদ মতবাদ প্রকাশের একটা প্ল্যাটফর্ম খুজে পেল |
অবশেষে ওনার হাত ধরে শুরু হয়ে আজ সারা ভারতেই পুরুষ অধিকারের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে | সারা দেশে আরোও অনেক স্বনাম ধন্য, অগ্রনী পুরুষ অধিকার আন্দোলন কারী আত্মপ্রকাশ করে দেশ ব্যপী এই আন্দোলন কে গতি প্রদান করে চলেছেন | তর তর করে এগোচ্চে আন্দোলন | গড়ে উঠেছে অনেক স্বীকৃত পুরুষ অধিকার এন.জি.ও | আরোও বাড়বে আন্দোলন | আরে এ তো সীমাহীন নারীবাদের সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া | এরই মধ্যে , এই ইণ্টারনেটের যুগে সামাজিক অবক্ষয় দমনে বাঙালী বলে একটি ফেসবুক পেজ, তাদের বিভিন্ন পোস্টএর মাধ্যমে পুরুষ বিরোধী ভারতীয় আইন, পুরুষ ঘাতক ভারতীয় নারীবাদ, সুযোগ সন্ধানী সুবিধাবাদী নারীবাদী ও তাদের ধামাধরা মিডিয়া…… এসবের মুখোশ টেনে ছিঁড়ে তিক্ত সত্য প্রকাশ করে এই বাংলা ভাষাভাষি রাজ্য ওয়েস্ট বেঙ্গলে, পুরুষ অধিকার আন্দোলনকে এক অন্য মাত্রা দিয়েছে ও সারা বিশ্বেও সর্বাধিক লাইক পেয়ে এক নম্বর পুরুষ অধিকার পেজ হয়েছে | আমার পাঠকদের ভিতর কেউ এন.আর.আই থাকলে পেজটা দেখতেও পারেন |
এবার যেটা মিলিয়ান ডলার প্রশ্ন, কতটা সফল হবে নারীবাদ শাসিত ভারতে, এই পুরুষ অধিকার আন্দোলন ???
এ বিষয়ে বলি, আমাদের প্রতিপক্ষ কিন্তু দারুন শক্তিশালী, এরা স্বয়ং সরকার দ্বারা পালিত ও পোষিত | তার ওপর আছে বিদেশী শক্তির মদত ও আর্থিক পরিপোষন!!! কাজেই এই ভারতে, পুরুষ অধিকার প্রতিস্ঠা করে, অন্যান্য দেশের মত লিঙ্গ নিরপেক্ষ আইন ব্যবস্থা চালু করার রাস্তা মোটেও কুসুমাস্তির্ন হবে না | দাঁত কামড়ে চালিয়ে যেতে হবে লাগাতার আন্দোলন !!! পুরুষ অধিকার আন্দোলনকারী দের নিজেদের ভিতর অযথা ইগোর লড়াই ভুলে সর্বদা সংঘবদ্ধ থাকতে হবে | সবসময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, দেশের এক শ্রেনীর মিডিয়া কিন্তু পুরুষ বিরোধী প্রচার করে অস্টপ্রহর পুরুষএর নিন্দা করে, নারীকে দেবী সাজাতে ব্যস্ত!!! কাজেই এখনও অনেক দূর রাস্তা যেতে হবে |